বগুড়া শিবগঞ্জে গণধর্ষণের ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে শিবগঞ্জ থানা পুলিশ।
শুক্রবার দুপুরে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে মোকামতলা বন্দরের প্রতিবন্ধী অফিসে এ গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন, শিবগঞ্জ উপজেলার মুরাদপুর দক্ষিণ পাড়া গ্রামের হাফিজুর রহমানের ছেলে আবু সুফিয়ান জাকির(৪০) ও একই উপজেলার পাঁর আচলাই মধ্যপাড়া গ্রামের শাহজাহান ইসলামের ছেলে মিল্লাত হোসেন(৩৫)।
গণধর্ষণের ঘটনায় গৃহবধূর স্বামী জিহাদ প্রধান বাদী হয়ে ৪জনের নাম উল্লেখ করে শিবগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করে।মামলার অপর আসামিরা হলেন, শিবগঞ্জ উপজেলার মুরাদপুর উত্তর পাড়া গ্রামের ফারুক হোসেন(৪০) ও গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার আজাহার(৫০)।মামলা সূত্রে জানা যায়, আসামিরা ওই গৃহবধূ ও তার স্বামীকে গোবিন্দগঞ্জের কুমারগাড়ী হতে জোরপূর্বক সিএনজিতে তুলে নিয়ে মোকামতলা বন্দরের প্রতিবন্ধী অফিসেনিয়ে আসে। তার স্বামীকে বেঁধে রেখে ওই গৃহবধূকে আসামিরা পালাক্রমে ধর্ষণ করে আসামিরা।
এ ব্যাপারে শিবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ শাহিনুজ্জামান জানান, এ ঘটনায় চারজনের নামের মামলা নেওয়া হয়েছে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
শুক্রবার দুপুরে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে মোকামতলা বন্দরের প্রতিবন্ধী অফিসে এ গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন, শিবগঞ্জ উপজেলার মুরাদপুর দক্ষিণ পাড়া গ্রামের হাফিজুর রহমানের ছেলে আবু সুফিয়ান জাকির(৪০) ও একই উপজেলার পাঁর আচলাই মধ্যপাড়া গ্রামের শাহজাহান ইসলামের ছেলে মিল্লাত হোসেন(৩৫)।
গণধর্ষণের ঘটনায় গৃহবধূর স্বামী জিহাদ প্রধান বাদী হয়ে ৪জনের নাম উল্লেখ করে শিবগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করে।মামলার অপর আসামিরা হলেন, শিবগঞ্জ উপজেলার মুরাদপুর উত্তর পাড়া গ্রামের ফারুক হোসেন(৪০) ও গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার আজাহার(৫০)।মামলা সূত্রে জানা যায়, আসামিরা ওই গৃহবধূ ও তার স্বামীকে গোবিন্দগঞ্জের কুমারগাড়ী হতে জোরপূর্বক সিএনজিতে তুলে নিয়ে মোকামতলা বন্দরের প্রতিবন্ধী অফিসেনিয়ে আসে। তার স্বামীকে বেঁধে রেখে ওই গৃহবধূকে আসামিরা পালাক্রমে ধর্ষণ করে আসামিরা।
এ ব্যাপারে শিবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ শাহিনুজ্জামান জানান, এ ঘটনায় চারজনের নামের মামলা নেওয়া হয়েছে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।